Posts

Showing posts from May, 2018

মানিকপুর উচ্চ বিদ্যালয়

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত, নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত পর্যটন নগরী কঙ্বাজার। এ জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা হল-মাতামুহুরী নদী বেষ্টিত চকরিয়া উপজেলা। এ উপজেলার অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অধিকারী মানিকপুর। পাহাড়ের কিনারায় নদী বেষ্টিত এই অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় মানিকপুর উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এ প্রতিষ্ঠানটি এতদাঞ্চলে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে এলাকার শিশু-কিশোর ও যুবকদেরকে আলোর ভূবনে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানটি বিগত কয়েক বছর ধরে প্রতিশ্রুতিপূর্ণ ফলাফলের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষ ও দেশের আপামর জনসাধারণের সুদৃষ্টি আকর্ষন করতে সক্ষম হয়েছে। এ ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বহু কৃতি শিক্ষার্থী ও নন্দিত ব্যক্তিত্ব দেশ ও জাতির সেবাকর্মে আজ নিজেদেরকে উৎসর্গ করে সুখ্যাতি ও সুনাম অর্জন করেছে। শিক্ষাই শক্তি। শিক্ষা একটি দর্শন। ইহা অনন্ত সাধনার সামগ্রী। শিক্ষা হচ্ছে শরীর, মন ও আত্মার সুসামঞ্জস্য বর্ধন এবং জিজ্ঞাসার মাধ্যমে সত্যের সন্ধান আর এ সত্য উদঘাটনে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী একই পথের সহযাত্রী। শিক্ষার লক্ষ্য হচ্ছে নিজকে জানা

আমার বানানো তিনটি কবিতা

    কবিতা :স্বাধীনতা দিয়ে শরীর, প্রান, সাহস করে দান, পেলাম কঠোরতা। শত বুকের রক্ত, মষ্টি করে শক্ত, পেলাম মনের নেতা। স্বপ্ন ভালোবাসা, শত মনের আশা,। পেলাম মায়া বাংলা, কৃষক, মজুরকুলি, সব দিয়ে তার খুলি, পেলাম স্বাধীনতা।       কবিতা : ডুব আকাশ থেকে নয়, বৃষ্টি থেকে নয়,  জল, গর্তে জমা হয়, স্পর্শে ভেসেছে ভূতল। চুমুক দিয়ে দিয়ে জমাট পাতালের ঢেউ, চঞ্চু ও গ্রীবাতে আদরে মেখে নেয় কেউ। পানপাত্রখানি উপুড় করে দিয়ে, তৃষ্ণা মেটে না যে তার, পাত্র-গভীরে সে নিজেই ঢুকে পড়ে, অতলে ডুবে গিয়ে নিজেকে করে উদ্ধার। কবিতার :গাছ ও পাখি গাছের বুকে পাখির বাসা, দুটি। আমিও তো পাখি, তোমার ডালে উঠি? বাসাতে ঘুম, অনিরাপদ ছানা, ঝড় ঠেকাতে আমার দুটি ডানা, নেবে? মগডালে কেন শুকনো দুটি নদী? পাতারা ঢেউ জাগিয়েছে ধ্রুপদী, দুঃখ ঝরায় হলুদ পাতা ফেলে। কাঠঠোকরা খোঁড়ল বানিয়েছে চঞ্চুঘাতে বাঁকল ঠেলে ঠেলে; গোখরো এলে, শীতের রাতে ওমগর্ত বেছে।

আমার লেখা দুইটি ছড়া,শিক্ষা ও আমাদের গ্রাম

     আমার লেখা দুইটি ছড়া,শিক্ষা ও আমাদের গ্রাম      ছড়ার নাম: শিক্ষা কলম দিয়ে লিখি মোরা, মন দিয়ে পড়ি, পড়ালেখা করে যেন, দেশের হালধরি। পড়ালেখা করে মোরা, হব বড় ডাক্তার, দু:খি দরিদ্রের বিপদে, করবো মোরা উপকার। সেনাবাহিনী পুলিশবহিনী হবো মোরা, দূর করবো সন্ত্রাস, সন্ত্রাসহীন দেশে, করবো মোরা বসবাস । ছড়ার নাম: আমাদের গ্রাম মানিকপুরে গ্রাম আমার, মিয়াজিপাড়ায় বাড়ি। সেখানেতে বসে আমি, এই ছড়াটি লিখি। মানিকপুরে মানিক নেই, আছে গাছের পালি । মাতামুহুরী নদীতে চলে হাজার বাশের চালি।

মানিকপুর উচ্চ বিদ্যালয় এর ইতিহাস

মানিকপুর চকরিয়া উপজেলার ১৫ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত প্রত্যন্ত অঞ্চলের একটি গ্রাম। এলাকার কোন অভিভাবক, সন্তানকে মাধ্যমিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চাইলে চকরিয়া সদরে পাঠাতে হতো যাহা সবার পক্ষে সম্ভব ছিলনা। তাই এলাকার সন্তানদের মাধ্যমিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য এলাকার মহৎ ব্যক্তিবর্গের উদ্যোগে ১৯৬২ সালে মানিকপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এলাকার জমিদার মরহুম নরম্নল কবির চৌধুরী দুই একর জমি দান করে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। উনার সাথে আরও যারা প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে ছিলেন , মরহুম আনোয়ারম্নল আজিম চৌধুরী , মরহুম গোলাম সোবহান সিকদার , মরহুম সোলায়মান সিকদার, মরহুম নুর আহামদ সওদাগর, মরহুম সোলতান আহামদ সওদাগর, মরহুম মোজাহের আহামদ সওদাগর, মরহুম মাষ্টার আব্বাস আহামদ চৌধুরী, মরহুম আবদু রশিদ সওদাগর, মরহুম মাষ্টার আবুল খায়ের, মরহুম ইদ্রিচ আহমদ মিয়াজি, স্বর্গীয় প্রফুলস্ন কুমার বড়ুুয়া, আলহাজ্ব মফিজুর রহমান সওদাগর, বাবু নিরঞ্জন বড়ুয়া, জনাব হাবিবুর রহমান চৌধুরী, জনাব নাসির উদ্দিন সিকদার, এবং তৎকালীন বিট কর্মকর্তা প্রমূখ। বিদ্যালয়টি ১৯৬৪ সালে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসাবে নিবন্ধিত হয

বাঁদর আর শুশুক, শিক্ষণীয় গল্প

বাঁদর আর শুশুক বাঁদর আর শুশুক শিক্ষণীয় গল্প এক নাবিক দূর সমুদ্র যাত্রায় যাওয়ার সময় মাঝে মাঝে বাঁদরের খেলা দেখে একঘেয়েমি কাটানোর জন্য একটা বাঁদরকে সাথে নিয়ে নিয়েছিল। গ্রীসের সমুদ্রতীরের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় ভীষণ ঝড়ে পরে তাদের জাহাজ ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে গেল। সেই নাবিক, তার বাঁদর আর জাহাজের সমস্ত লোকেরা যার যার প্রাণ বাঁচানোর জন্য ডাঙ্গার দিকে সাঁতরে চলল। একটি শুশুক, যে সব সময় মানুষকে সাহায্য করতে ভালবাসে, এদের বাঁচাতে এগিয়ে এল। বাঁদরটাকে মানুষ ভেবে সেই শুশুক ঐ বাঁদর-এর নীচে চলে এসে তাকে পিঠে করে ডাঙ্গার দিকে সাঁতরে চলল। যখন তারা এথেন্স এর তীরের কাছাকাছি এসে গেছে, শুশুক তার পিঠের সওয়ারীর কাছে জানতে চাইল যে সে এথেন্স-এর লোক কি না। বাঁদর বলল যে, সে এথেন্স-এর লোক, শুধু তাই না, সে এথেন্স-এর সবচেয়ে মহান এক পরিবারে জন্মেছে। শুশুক এবার তার কাছে জানতে চাইল সে পাইরিয়াস সম্পর্কে কিছু জানে কি না। পাইরিয়াস হচ্ছে এথেন্স-এর বিখ্যাত বন্দরের নাম। বাঁদর ভাবল পাইরিয়াস কোন লোকের নাম। নিজের একটু আগে বলা মিথ্যা কথাকে চালিয়ে যাওয়ার জন্য সে উত্তর দিল যে পাইরিয়াস-কে সে ভালমত চেনে, এমন

মৃত্যু ভয়, শিক্ষণীয় গল্প

মৃত্যু ভয় মৃত্যু ভয়, শিক্ষণীয় গল্প একদিন এক প্রসিদ্ধ ডাক্তার এক গ্রামে রোগী দেখতে গেলেন। খুব অসুস্থ একজন লোক হাসপাতালের বেডে শুয়ে ছিলেন। তাকে পরীক্ষা শেষে বের হয়ে আসার সময় লোকটি ডাক্তারের হাত ধরলো, - ডাক্তার, আমি মৃত্যুকে ভয় পাই।মৃত্যুর পর কি আছে তুমি জানো? -আমি আসলে জানি না। লোকটি বললো, -তুমি জানো না? তুমি কি ধর্ম মানো না? ডাক্তার চুপ করে রইলো। এরপর সে মাথা ঘুড়িয়ে কেবিনের দরজার দিকে এগিয়ে গেল। দরজা খুলতেই দরজার ওপাশ থেকে ডাক্তারের পোষা এস্কিমো জাতের সাদা লোমের কুকুরটা লাফ দিয়ে ঘরের ভেতর ঢুকে পড়লো। এসেই আনন্দে তার লেজ নাড়াতে লাগলো। জিভও বের করে রইলো। এবার ডাক্তার তার রোগীর দিকে তাকালো।বললো, -তুমি কি আমার পোষা কুকুরটিকে দেখলে? সে এই রুমটিকে এর আগে কখনো দেখেনি। সে জানতোও না ভেতরে কি আছে। সে শুধু জানতো ভেতরে তার মালিক আছে। তাই আমি দরজা খোলার সাথে সাথে সে ভেতরে ছুটে আসে। নির্ভয়ে । মৃত্যুর ওপারে কি আছে তা আমিও খুব কম জানি,কিন্তু আমি একটা ব্যাপার জানি। আমি জানি যে আমার মালিক সেখানে রয়েছেন এবং সেটাই আমার জন্য যথেষ্ট ।  গল্প থেকে শিক্ষাঃ আমাদের মালিক উপারে আছেন। পৃথিবী থেকে ঠিকঠাক রসদ নিয়

কবিতা: এই রাতে

        কবিতা: এই রাতে  এই রাতে কুয়াশায় সমাহিত চরাচর, শীতের গভীর কোনো রাত্রে, হাতে ধরা কোথাকার উলুখড়, এসেছি দিগ্বিদিক হাতড়ে। বাঁশঝাড়, ধানখেত পেরিয়ে, হাতে-পায়ে কাদামাখা, ক্লান্ত, আঁধারের চোরাফাঁদ এড়িয়ে, যেতে হবে, ডাকে ওই প্রান্ত। যেন এক পলাতক আসামি, বহুদিন পরে এল পাড়াতে, এ বাড়ি কি তার বাড়ি? আয়েশা, দরজাটা খুলে যদি দাঁড়াতে। কিন্তু কোথাও কোনো সাড়া নাই, নিঃসাড় পড়ে আছে চারিধার, তাহলে কি ফিরে যাব? ফিরে যাই, এই রাতে আমি কার, কে তোমার। লেখক:মোঃ রায়হান কবির

মধুর জীবন

মধুর জীবন মধুর জীবন গল্প এক ব্যক্তি জঙ্গলে হাটছিলেন। হঠাৎ দেখলেন এক সিংহ তার পিছু নিয়েছে। তিনি প্রাণভয়ে দৌড়াতে লাগলেন। কিছুদূর গিয়ে একটি পানিহীন কুয়া দেখতে পেলেন।তিনি চোখ বন্ধ করে দিলেন ঝাঁপ। পড়তে পড়তে তিনি একটি ঝুলন্ত দড়ি দেখেতা খপ করে ধরে ফেললেন। এবং ঐ অবস্থায় ঝুলে রইলেন।উপরে চেয়ে দেখলেন কুয়ার মুখে সিংহটি তাকে খাওয়ার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। নিচে চেয়ে দেখলেন বিশাল এক সাপ তার নিচে নামার অপেক্ষায় চেয়ে আছে। বিপদের উপর আরো বিপদ হিসেবে দেখতে পেলেন একটি সাদা আর একটি কালো ইঁদুর তার দড়িটি কামড়ে ছিড়ে ফেলতে চাইছে। এমন হিমশিম অবস্থায় কি করবেন যখন তিনি বুঝতে পারছিলেন না, তখন হঠাৎ তার সামনে কুয়ার সাথে লাগোয়া গাছে একটা মৌচাক দেখতে পেলেন। তিনি কি মনে করে সেই মৌচাকের মধুতে আঙ্গুল ডুবিয়ে তা চেটে দেখলেন। সেই মধুর মিষ্টতা এতই বেশি ছিল যে তিনি কিছু মুহূর্তেরজন্য উপরের গর্জনরত সিংহ, নিচের হাঁ করে থাকা সাপ, আর দড়ি কাঁটা ইঁদুরদের কথা ভুলে গেলেন। ফলে তার বিপদ অবশ্যম্ভাবী হয়ে দাঁড়ালো। এই সিংহটি হচ্ছে আমাদের মৃত্যু, যে সর্বক্ষণ আমাদের তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।সেই সাপটি হচ্ছে কবর। যা আম

লোভ ও স্বার্থ গল্প

লোভ ও স্বার্থ লোভ ও স্বার্থ গল্প অনেক দিন আগে এক স্বার্থপর লোক ছিলো।অন্যের সম্পদে ভাগ বসানোর জন্যে সে সবসময় সুযোগ খুঁজতো। কিন্তু সে তার নিজের সম্পদের এক আনাও কারো সাথে শেয়ার করতে রাজি ছিলো না-তার বন্ধুদের সাথেও না,গরীবদের সাথেও না। একদিন লোকটি রাস্তায় তার ত্রিশটি স্বর্ণ মুদ্রা হারিয়ে ফেললো।তার এক বন্ধু তার এই স্বর্নমুদ্রা হারানোর কথা শুনলো।সে আবার ছিলো খুব দয়ালু একজন মানুষ। ঘটনাক্রমে বন্ধুটির মেয়ে রাস্তায় এই ত্রিশটি স্বর্নমদ্রা কুড়িয়ে পেল। সে বাড়িতে ফিরে এই কথা জানালে তার বাবা বলে যে এটা নিশ্চয় তার বন্ধুর হারিয়ে যাওয়া সেই স্বর্নমদ্রা।তাই সে লোকটির কাছে গেল তাকে মুদ্রাগুলো ফিরিয়ে দিতে। কিন্তু তার স্বার্থপর বন্ধুটি যখন শুনলো যে তার মেয়ে এই মুদ্রা কুড়িয়ে পেয়েছে তখন সে বললো যে ‘আমার মোট চল্লিশটি স্বর্ণ মুদ্রা ছিলো।তোমার মেয়ে নিশ্চয়ই এখান থেকে দশটি মুদ্রা সরিয়েছে।আমাকে তোমার চল্লিশটি মুদ্রাই দিতে হবে।’ একথা শুনে লোকটি রেগে গেল এবং মুদ্রাগুলো সেখানে রেখে চলে গেল।কিন্তু স্বার্থপর বন্ধুটি ছিলো নাছোরবান্দা। সে বিচার নিয়ে আদালতে। বিচারক তার অভিযোগ মন দিয়ে শুনলো এবং সেই বাবা ও তার মেয়েকে ডেক

ভালবাসার সম্পদ গল্প

ভালবাসার সম্পদ ভালবাসার সম্পদ এক মহিলা তার বাড়ি থেকে বেরিয়ে দেখলো উঠানের সামনে তিনজন বৃদ্ধ ব্যক্তি বসে আছেন।তিনি তাদের কাউকেই চিনতে পারলেন না। তাই বললেন, ‘আমি আপনাদের কাউকেই চিনতে পারলাম না,কিন্তু আপনারা হয়তো ক্ষুধার্ত। আপনারা ভেতরে আসুন,আমি আপনাদের খাওয়ার ব্যবস্থা করছি...‘ তারা জিজ্ঞেস করলেন ‘ বাড়ির কর্তা কি আছেন?’ মহিলা বললেন,’না’। ‘তিনি বাইরে গেছেন।’ ‘তাহলে আমরা আসতে পারবো না।‘ সন্ধ্যায় যখন বাড়ির কর্তা ঘরে ফিরে সব শুনলেন তখন তিনি বললেন,'যাও তাদের বলো যে আমি ফিরেছি এবং তাদের ঘরে আসার জন্যে অভ্যর্থনা জানাচ্ছি।‘ মহিলা বাইরে গেলেন এবং তাদের ভেতরে আসতে বললেন।কিন্তু তারা বললো,‘আমরা এভাবে যেতে পারি না।' মহিলা জিজ্ঞেস করলেন,’ কিন্তু কেন? আবার কি সমস্যা?’ বৃদ্ধ লোকেদের মধ্যে একজন বললেন,’আমাদের মধ্যে একজনের নাম সম্পদ।‘আরেক জনের দিকে নির্দেশ করে বললেন,’তার নাম সাফল্য এবং আমি ভালবাসা।এখন আপনি ভেতরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিন আমাদের কাকে আপনি ভেতরে ঢুকতে দেবেন।' মহিলা যখন ভেতরে গিয়ে সব খুলে বললেন তখন তার স্বামী অত্যন্ত খুশি হয়ে গেলেন এবং বললেন,'আসাধারন! ­ চল আমরা সম্পদকে ডাকি,তাহলে

স্বাধীনতা কবিতা

           কবিতা - স্বাধীনতা দিয়ে শরীর, প্রান । সাহস করে দান পেলাম কঠোরতা শত বুকের রক্ত মষ্টি করে শক্ত পেলাম মনের নেতা স্বপ্ন ভালোবাসা শত মনের আশা পেলাম মায়া বাংলা কৃষক, মজুরকুলি। সব দিয়ে তার খুলি পেলাম স্বাধীনতা

মানিকপুর উচ্চ বিদ্যালয় এর জেএসসি ফলাফলের কৃতিত্ব Manikpur high school

এম জাহেদ চৌধুরী::চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড থেকে সদ্য ঘোষিত জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার বৃত্তির ফলাফলে চকরিয়া উপজেলার প্রাচীন জনপদের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানিকপুর উচ্চ বিদ্যালয় অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে। ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত জেএসসি পরীক্ষায় বিদ্যালয় থেকে ১৭৯জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ১৬৭। অপরদিকে সদ্য ঘোষিত ফলাফলে বৃত্তি পেয়েছে তিন কৃতি শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে একজন ট্যালেন্টপুলে ও দুইজন পেয়েছে সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি। ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছেন কৃতি শিক্ষার্থী মরিয়ম আলম মীম, অন্যদিকে সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পেয়েছেন দুইজন। তাঁরা হলেন সীমা বড়–য়া, আবদুল্লাহ আল সোমান শিশির। জেএসসিতে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করে বিদ্যালয়ের মুখ উজ্জল করেছে বৃত্তিপ্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীরা। গত ৯ এপ্রিল সকালে মানিকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে জেএসসি পরীক্ষায় অসাধারণ ফলাফল অর্জনকারী এবং বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদেরকে উৎসবমুখর আয়োজনে সংর্বধনা দেয়া হয়েছে। মানিকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংর্বধনা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য বর্তমান প্রধান শিক্ষক শ্যামল

manikpur

Manikpur is the most beautiful village